‘‘প্রিয়তমা তুমি আছো’’
—নীল প্রলয়
তুমি চলমান আমার ভ্রাম্যমান হৃদে
আবিরাম হাঁটছো একপা দু'পা রাঙা চরণে,
সর্বাঙ্গের শিরা উপশিরায় ।
ভবঘুরে আমার ভাবপ্রবণ আঙ্গিনায়
লুকিয়ে আছো দু'চোখের সিংহদ্বারে-
যতই বৃষ্টি ঝরে হয়না তোমার ক্ষয়।
স্তব্ধ রাত্রিতে পাড়ি জমাও অসংজ্ঞায়িত স্বপ্নের ঘোরে ;
সকালে উঠেই ঈশ্বরের কিরণ মাখবে বলে,হারিয়ে যাও
সেই পুরাতন হলুদ শাড়িটা পড়ে ।
ধরণীর আকাশ পাতাল এক করে
উড়ে-উড়ে, ঘুরে-ঘুরে
খোঁজ করো অচেনা মানুষের অপ্রকাশিত পত্র-
অথবা সবুজ বুককে হলুদ ভেবে
চঞ্চু রাখো সুস্বাদু ভোজনে ।
পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঈশ্বর হেলে পড়ে
তোমাকে আমাকে না বলে;
লুকিয়ে যায় নিকষ আঁধারের নগরীতে।
তুমি এসে আমাকে ধরা দাও
দু'হাত ভর্তি জোনাক নিয়ে,
পেতে চাও আমাকে তোমার মতো করে।
যত বাহানা আছে সব জেগে ওঠে
কোটি নক্ষত্রের জাল বুনে,
মিটমিট করে সব কিছু নাও
উশুল করে ।
এইভাবেই তুমি প্রতিদিন, প্রতিরাত
আমাকে সাড়া জাগিয়ে-
তুমি থাকো তোমার মতো করে।
আমি চলতেই থাকি, চলতেই থাকি
একি পথে, একি রাজ্যে
একি জন্ম।
সেই চেনা অচেনা সকল কার্যের ভীড়ে;
প্রিয়তমা তুমি আছো ,তুমি থাকবে।
‘‘প্রিয়তমা তুমি আছো’’
—নীল প্রলয়
তুমি চলমান আমার ভ্রাম্যমান হৃদে
আবিরাম হাঁটছো একপা দু'পা রাঙা চরণে,
সর্বাঙ্গের শিরা উপশিরায় ।
ভবঘুরে আমার ভাবপ্রবণ আঙ্গিনায়
লুকিয়ে আছো দু'চোখের সিংহদ্বারে-
যতই বৃষ্টি ঝরে হয়না তোমার ক্ষয়।
স্তব্ধ রাত্রিতে পাড়ি জমাও অসংজ্ঞায়িত স্বপ্নের ঘোরে ;
সকালে উঠেই ঈশ্বরের কিরণ মাখবে বলে,হারিয়ে যাও
সেই পুরাতন হলুদ শাড়িটা পড়ে ।
ধরণীর আকাশ পাতাল এক করে
উড়ে-উড়ে, ঘুরে-ঘুরে
খোঁজ করো অচেনা মানুষের অপ্রকাশিত পত্র-
অথবা সবুজ বুককে হলুদ ভেবে
চঞ্চু রাখো সুস্বাদু ভোজনে ।
পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঈশ্বর হেলে পড়ে
তোমাকে আমাকে না বলে;
লুকিয়ে যায় নিকষ আঁধারের নগরীতে।
তুমি এসে আমাকে ধরা দাও
দু'হাত ভর্তি জোনাক নিয়ে,
পেতে চাও আমাকে তোমার মতো করে।
যত বাহানা আছে সব জেগে ওঠে
কোটি নক্ষত্রের জাল বুনে,
মিটমিট করে সব কিছু নাও
উশুল করে ।
এইভাবেই তুমি প্রতিদিন, প্রতিরাত
আমাকে সাড়া জাগিয়ে-
তুমি থাকো তোমার মতো করে।
আমি চলতেই থাকি, চলতেই থাকি
একি পথে, একি রাজ্যে
একি জন্ম।
সেই চেনা অচেনা সকল কার্যের ভীড়ে;
প্রিয়তমা তুমি আছো ,তুমি থাকবে।
—নীল প্রলয়
তুমি চলমান আমার ভ্রাম্যমান হৃদে
আবিরাম হাঁটছো একপা দু'পা রাঙা চরণে,
সর্বাঙ্গের শিরা উপশিরায় ।
ভবঘুরে আমার ভাবপ্রবণ আঙ্গিনায়
লুকিয়ে আছো দু'চোখের সিংহদ্বারে-
যতই বৃষ্টি ঝরে হয়না তোমার ক্ষয়।
স্তব্ধ রাত্রিতে পাড়ি জমাও অসংজ্ঞায়িত স্বপ্নের ঘোরে ;
সকালে উঠেই ঈশ্বরের কিরণ মাখবে বলে,হারিয়ে যাও
সেই পুরাতন হলুদ শাড়িটা পড়ে ।
ধরণীর আকাশ পাতাল এক করে
উড়ে-উড়ে, ঘুরে-ঘুরে
খোঁজ করো অচেনা মানুষের অপ্রকাশিত পত্র-
অথবা সবুজ বুককে হলুদ ভেবে
চঞ্চু রাখো সুস্বাদু ভোজনে ।
পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঈশ্বর হেলে পড়ে
তোমাকে আমাকে না বলে;
লুকিয়ে যায় নিকষ আঁধারের নগরীতে।
তুমি এসে আমাকে ধরা দাও
দু'হাত ভর্তি জোনাক নিয়ে,
পেতে চাও আমাকে তোমার মতো করে।
যত বাহানা আছে সব জেগে ওঠে
কোটি নক্ষত্রের জাল বুনে,
মিটমিট করে সব কিছু নাও
উশুল করে ।
এইভাবেই তুমি প্রতিদিন, প্রতিরাত
আমাকে সাড়া জাগিয়ে-
তুমি থাকো তোমার মতো করে।
আমি চলতেই থাকি, চলতেই থাকি
একি পথে, একি রাজ্যে
একি জন্ম।
সেই চেনা অচেনা সকল কার্যের ভীড়ে;
প্রিয়তমা তুমি আছো ,তুমি থাকবে।
nice.......
ReplyDelete